আমাদের সর্বশেষ খবর

অফিস আদেশ

অফিস আদেশ

দরপত্র বিজ্ঞপ্তি

দরপত্র বিজ্ঞপ্তি

ই-টেন্ডার নোটিশ

ই-টেন্ডার নোটিশ

ই- টেন্ডার নোটিশ

ই- টেন্ডার নোটিশ

ই- টেন্ডার নোটিশ

ই- টেন্ডার নোটিশ

বেড়া পৌরসভার স্বাগতম

বেড়া পৌরসভার স্বাগতম

পদ্মা, যমুনা, করতোয়া, বড়াল, ইছামতি ও হুরাসাগর নদীর মিলনস্থলে বেড়া একটি আভ্যন্তরীন নদী বন্দর। বন্দরটি বাংলার সুলতান আমলে প্রতিষ্ঠিত। আরব বনিকেরা বন্দরটিকে বলতেন ‘বেড়হা’। আর এই ‘বেড়হা’রই অপভ্রংশ আজকের বেড়া। দুর্ভিক্ষ পীড়িত আরব বাসীদের সাহায্যার্থে আরব বংশোদ্ভুত বাংলার সুলতান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ বাংলা হতে চাল রপ্তানির জন্যে এই বেড়া বন্দর ব্যবহার করেছিলেন। ১৫৩৯ খৃস্টাব্দে আফগান শাসক শেরখান তার শাসন এলাকাকে পরগনা ও ফৌজদার তে ভাগ করেন। তখনই বেড়ার মথুরাতে ফৌজদারী স্থাপিত হয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কেম্পানির শাসনামলে ১৮২৮ খৃস্টাব্দে মথুরাতে পুলিশ স্টেশন (থানা) স্থাপিত হয়। ১৯৪২ খৃস্টাব্দে পুলিশ স্টেশনটি মথুরা থেকে বেড়াতে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৭১ খৃস্টাব্দে বেড়ার দামাল সন্তানেরা দেশ মর্তৃকার স্বাধীনতার জন্যে অনন্য ভূমিকা পালন করে। উত্তর বঙ্গের প্রবেশদ্বার নগরবাড়ি ঘাট ও ডাব বাগানে পাক বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে অনেক মুক্তিযুদ্ধা শহীদ হন। ১৯৯৩ খৃস্টাব্দে বেড়া থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। ১৯৪৪ খৃস্টাব্দে ভাইসরয় লর্ড ওয়াভেল বেড়াকে পাবনা জেলার ৩য় মহকুমা হিসেবে ঘোষনা দেবার যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও দুভাগ্যবশত লর্ডের পদত্যাগের কারণে তা স্থগিত হয়ে যায়। এরই ধারাবাহিকতায় বেড়াবাসীর স্বপ্ন ও আকাঙ্খা বেড়াকে জেলায় রূপান্তর করা অযৌক্তিক নয়। এবং তা করা হলে বন্দর নগরী হিসেবে খ্যাত বেড়ার অতীত ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার কল্পে সুষ্ঠু প্রশামনিক পরিচর্যার মাধ্যমে অপরিমেয় কল্যাণ সধিত হবে।    
আরো তথ্য >

কাউন্সিলর পরিষদ

সাম্প্রতিক প্রকল্প

অফিস স্টাফ